Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

আমাদের অর্জনসমূহ: 

  • ১৭-০১-২০১০ তারিখে ঔষধ প্রশান পরিদপ্তরকে সম্প্রসারিত অর্গানেগ্রামসহ অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়েছে।
  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালকে ফার্মাসিউটিক্যালস এবং এপিআই এর জন্য প্রোডাক্ট অব দ্যা ইয়্যার ঘোষণা করেন।
  • ঔষধের কাঁচামালের আমদানি ‍নির্ভরশীলতা কমানো ও উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের উদ্যোগে মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়ায় এপিআই (API) পার্ক স্থাপনের কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন হয়েছে।
  • জাতীয় ঔষধনীতি-২০১৬ মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে এবং ২৩/০৩/২০১৭ তারিখে গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
  • বর্তমান সরকারের সক্রিয় সহযোগীতায বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প দেশের চাহিদার ৯৮% ঔষধ দেশেই উৎপাদন করছে। দেশে বর্তমানে প্রায় সকল উন্নত প্রযুক্তির ডোজেস ফরমের ঔষধ যথা-ভ্যাক্সিন, এন্টিক্যান্সার, ইনসুলিন, হরমোন, এমডিআই, প্রিফিল্ড সিরিঞ্জ ও লায়োফিলাইজড জাতীয় ইঞ্জেকশন উৎপাদন হচ্ছে। দেশীয় ঔষধ শিল্প বর্তমানে ইউরোপ ও আমেরিকাসহ বিশ্বের ১৫৭ টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করছে এবং রপ্তানির পরিমান ও রপ্তানিকৃত দেশের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
  • ঔষধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৩ অনুমোদন।
  • ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় ভবন (ঔষধ ভবন) নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের আওতাধীন ন্যাশনাল কন্ট্রোল ল্যাবরেটরীর অবকাঠামো উন্নয়ন ও আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের মাধ্যমে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরী (কেমিক্যাল ও মাইক্রোবায়োলজি ল্যাবরেটরী) WHO কর্তৃক Prequalification অর্জন করেছে। এছাড়া ন্যাশনাল কন্ট্রোল ল্যাবরেটরী (এনসিএল) বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড কর্তৃক ISO-17025 সনদ অর্জন করেছে এবং ANAB কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন অর্জন করেছে।
  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই (a2i) প্রোগ্রামের আওতায় ঔষধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া রিপোর্টিং, নকল, ভেজাল ঔষধ শনাক্তকরণ ও নির্ধারিত মূল্যের অধিক মূল্যে ঔষধ বিক্রয়ের অভিযোগসহ ঔষধ সংক্রান্ত সকল অভিযোগ অনলাইনে প্রেরণ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
  • সকল প্রকার মেডিকেল ডিভাইস  কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। স্টেন্ট, ইন্ট্রাওকুলার লেন্স, সার্জিক্যাল সুচার, হার্ট ভালব, পেস মেকার এর মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
  • উন্নত বিশ্বের আদলে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টের তত্ত্বাবধায়নে ফার্মেসী ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের লক্ষ্যে মডেল ফার্মেসী স্থাপনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, নারায়ণগঞ্জ জেলায় ০৫ টি মডেল ফার্মেসী এবং ৫১৯ টি মেডিসিন শপ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
  • ঔষধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া মনিটরিং ও রিপোর্টিং এর জন্য Pharmacovigilance এর কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। Pharmacovigilance সংক্রান্ত রিপোর্টিং এর জন্য ২০১৪ সালে বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার Uppsala Monitoring Center (UMC) এর ১২০ তম সদস্যপদ লাভ করেছে।
  • ড্যাশ বোর্ডের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ের কর্মকান্ড সম্পর্কে অনলাইন রিপোর্টিং ও মনিটরিং কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
  • অনলাইনে ড্রাগ লাইসেন্স প্রদান ও নবায়নের লক্ষ্যে Automated Drug Licensing and Renewal System (ADLRS) নামীয় সফটওয়্যার বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
  • এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য Antimicrobial Consumption Surveillance (AMC) system প্রতিষ্ঠা করা এবং নিয়মিত WHO-GLASS platform এ রিপোর্ট করা, জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এন্টিবায়োটিকের মোড়কে “রেড লেবেল” প্রবর্তন করা এবং ঔষধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৩ এ প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক বিক্রিতে ২০,০০০ টাকা শাস্তির বিধান সংযোজন করা।